ফ্রিজের ঠাণ্ডা করা পানি পান করলে মেদ ঝরে। অনেকেই এই যুক্তিকে পূঁজি করে তীব্র গরমের সময় যখন তখন ফ্রিজের পানি খেয়ে তৃপ্ত হন। কাঠফাটা রোদের মধ্যে স্বস্তি পাওয়ার এটাই যেন একমাত্র উপায়। ঠাণ্ডা পানির উপকারিতার পক্ষে ব্যাখ্যা হল, ঠাণ্ডা পানির তাপমাত্রা আর শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রার মধ্যে রয়েছে অনেকটা পার্থক্য।
আপনার পানকৃত ঠাণ্ডা পানির তাপমাত্রাকে স্বাভাবিক করতে শরীর অতিরিক্ত শক্তি ব্যয় করে, এতে মেদ ঝরতে পারে। তবে এই মেদ হ্রাসের পরিমাণ খুবই সামান্য। তাই এতে খুশি হওয়ার কারণ নেই। বরং ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান করার ক্ষতিকর দিকটি উপকারের চেয়ে অনেক প্রকট।
খাবার খাওয়ার মাঝে কিংবা শেষে ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান করলে তা খাবারের চর্বি অংশটুকু কঠিন অবস্থায় পরিণত করে। ফলে শরীরে মেদ কমার চেয়ে বাড়িয়ে দেয় অনেক বেশি। একই সঙ্গে ঠাণ্ডা পানির তাপমাত্রা স্বাভাবিক করতে শরীর ব্যস্ত হয়ে পড়ে, আর এ কারণে খাবার পরিপাকের প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটে। পরবর্তী সময়ে ঠাণ্ডা পানির সহায়তায় খাবারের সেই কঠিন হওয়া অতিরিক্ত চর্বিকে পরিপাক করাটা শরীরের জন্য বেশ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এসব অতিরিক্ত চর্বি কখনো কখনো রক্তপ্রবাহের মাধ্যমে শোষিত হয়। ধমনিতেও ধীরে ধীরে চর্বি জমিয়ে উচ্চ রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। ফলে মানুষের হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
সুস্থ থাকার জন্য শরীরের তাপমাত্রা এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশের তাপমাত্রার মধ্যে যোগসূত্র থাকাটা খুব জরুরি। অথচ আমরা বাইরে থেকে ঘরে এসে তড়িঘড়ি করে ফ্রিজ থেকে ঠাণ্ডা পানি নিয়ে খেয়ে ফেলি। এটা শরীরের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ।
ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি তাহলে কখন পান করবেন? পিপাসা হচ্ছে সেই অনুভূতি, যা খুব সহজেই জানিয়ে দেয়, শরীরে পানির ঘাটতি হয়েছে। তাই তৃষ্ণা মেটাতে তাড়াতাড়ি পানি পান করতে হবে। সুতরাং একমাত্র পরিতৃপ্তির জন্য মাঝেমাঝে স্বাভাবিক পানির সঙ্গে ফ্রিজের পানি মিশিয়ে পান করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই সেই পানির শীতলতা থাকবে পরিবেশ ও শরীরের তাপমাত্রার সহ-অবস্থানে।
যাদের অ্যাজমা, টনসিলাইটিস কিংবা ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা আছে, তাদের জন্য ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি একেবারেই নিষিদ্ধ। আবহাওয়া যতই গরম থাকুক না কেন ঠাণ্ডা পানিতে আপনার শরীরের ক্ষতি করে বসতে পারে। তাই সাবধান থাকা জরুরি।
আপনার পানকৃত ঠাণ্ডা পানির তাপমাত্রাকে স্বাভাবিক করতে শরীর অতিরিক্ত শক্তি ব্যয় করে, এতে মেদ ঝরতে পারে। তবে এই মেদ হ্রাসের পরিমাণ খুবই সামান্য। তাই এতে খুশি হওয়ার কারণ নেই। বরং ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান করার ক্ষতিকর দিকটি উপকারের চেয়ে অনেক প্রকট।
খাবার খাওয়ার মাঝে কিংবা শেষে ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান করলে তা খাবারের চর্বি অংশটুকু কঠিন অবস্থায় পরিণত করে। ফলে শরীরে মেদ কমার চেয়ে বাড়িয়ে দেয় অনেক বেশি। একই সঙ্গে ঠাণ্ডা পানির তাপমাত্রা স্বাভাবিক করতে শরীর ব্যস্ত হয়ে পড়ে, আর এ কারণে খাবার পরিপাকের প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটে। পরবর্তী সময়ে ঠাণ্ডা পানির সহায়তায় খাবারের সেই কঠিন হওয়া অতিরিক্ত চর্বিকে পরিপাক করাটা শরীরের জন্য বেশ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। এসব অতিরিক্ত চর্বি কখনো কখনো রক্তপ্রবাহের মাধ্যমে শোষিত হয়। ধমনিতেও ধীরে ধীরে চর্বি জমিয়ে উচ্চ রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। ফলে মানুষের হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
সুস্থ থাকার জন্য শরীরের তাপমাত্রা এবং পারিপার্শ্বিক পরিবেশের তাপমাত্রার মধ্যে যোগসূত্র থাকাটা খুব জরুরি। অথচ আমরা বাইরে থেকে ঘরে এসে তড়িঘড়ি করে ফ্রিজ থেকে ঠাণ্ডা পানি নিয়ে খেয়ে ফেলি। এটা শরীরের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ।
ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি তাহলে কখন পান করবেন? পিপাসা হচ্ছে সেই অনুভূতি, যা খুব সহজেই জানিয়ে দেয়, শরীরে পানির ঘাটতি হয়েছে। তাই তৃষ্ণা মেটাতে তাড়াতাড়ি পানি পান করতে হবে। সুতরাং একমাত্র পরিতৃপ্তির জন্য মাঝেমাঝে স্বাভাবিক পানির সঙ্গে ফ্রিজের পানি মিশিয়ে পান করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই সেই পানির শীতলতা থাকবে পরিবেশ ও শরীরের তাপমাত্রার সহ-অবস্থানে।
যাদের অ্যাজমা, টনসিলাইটিস কিংবা ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা আছে, তাদের জন্য ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি একেবারেই নিষিদ্ধ। আবহাওয়া যতই গরম থাকুক না কেন ঠাণ্ডা পানিতে আপনার শরীরের ক্ষতি করে বসতে পারে। তাই সাবধান থাকা জরুরি।
ডাঃ মোঃ গিয়াস উদ্দিন (ডিএইচএমএস - বিএইচএমসি, ঢাকা)
অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (মডেল হোমিও ফার্মেসি। যাত্রাবাড়ী, ঢাকা।)
যৌনসমস্যা (দ্রুত বীর্যপাত, হস্তমৈথুন অভ্যাস, লিঙ্গ নিস্তেজ, যৌন দুর্বলতা, পুরুষত্বহীনতা, ধ্বজভঙ্গ, হাইড্রোসিল, ভেরিকোসিল, সিফিলিস, গনোরিয়া ইত্যাদি) স্ত্রীরোগ (ডিম্বাশয়ে টিউমার, সিস্ট, ব্রেস্ট টিউমার, জরায়ুতে টিউমার, জরায়ু নিচে নেমে আসা, যোনিতে প্রদাহ, অনিয়মিত মাসিক, বন্ধ্যাত্ব, অতিরিক্ত স্রাব ইত্যাদি), বাত ব্যথা, লিভার, কিডনি, আইবিএস, পুরাতন আমাশয়, গ্যাস্ট্রিক, পাইলস বা অর্শ, গেজ, ভগন্দর ইত্যাদি রোগের অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক।
কথা বলুন (সরাসরি ডাক্তার) : ০১৯২৪-০৪১৮৯৬ এবং ০১৭৮৯-১৪৪৩৭১
আপনার যেকোন স্বাস্থ সমস্যায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিতে যোগাযোগ করুন।